Your Cart
:
Qty:
Qty:
চিয়া সিড কী?
চিয়া বীজ হচ্ছে সালভিয়া হিসপানিকা নামক মিন্ট প্রজাতির উদ্ভিদের বীজ । এটি মূলত মধ্য আমেরিকা ও মেক্সিকোর মরুভূমি অঞ্চলে বেশি জন্মায়। প্রাচীন অ্যাজটেক জাতির খাদ্য তালিকায় এটি অন্তর্ভুক্ত বলে বিশেষজ্ঞরা দাবি করে থাকেন চিয়া সিড দেখতে কালো রঙের এবং তিলের মতো ছোট আকারের।
প্রতিদিন চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা:
- এতে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখে এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।
- চিয়া সিডপ্রাকৃতিক ফাইবার ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে ও ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- এতে থাকঅ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- উচ্চ প্রোটিন শক্তি জোগায় এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- চিয়া সিডলো-গ্লাইসেমিক উপাদা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখে, ডায়াবেটিস ঝুঁকি কমায়।
- এত ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস হাড়কে মজবুত রাখে।
- চিয়া সিডেফাইবার কোলন পরিষ্কার রাখে এবং হজমতন্ত্রকে সুস্থ রাখে।
- এর ভেতরের ডিটক্সিফাইং উপাদান শরীর থেকে টক্সিন দূর করে।
- এতে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি প্রপার্টি প্রদাহ কমায়।
- চিয়া সিডট্রিপটোফ্যান অ্যামাইনো অ্যাস ভালো ঘুমে সহায়তা করে।
- এতে থাকঅ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে।
- চিয়া সিডের ফাইবার ও প্রোবায়োটিক সাপোর্ট হজম শক্তি বাড়ায়।
- এতে থাকা ওমেগা-৩ ও ক্যালসিয়া জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
- এভিটামিন ও মিনারেল ত্বক, চুল ও নখকে স্বাস্থ্যকর রাখে।
- চিয়া সিডের ম্যাগনেসিয়াম ও আয় ক্লান্তি কমায় এবং শরীরে সতেজতা আনে।
চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ:
চিয়া সিডকে বলা হয় সুপারফুড, কারণ এতে আছে -
- ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ও শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন কোয়েরসেটিন, কেম্পফেরল, ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড ও ক্যাফিক এসিড।
- এতে পাওয়া যাপটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, ক্যালসি সহ নানান মিনারেল
আছে প্রচুর দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ, যা হজমশক্তি বাড়ায় ও শরীরকে সুস্থ রাখে।চিয়া সিড বনাম ডিম: শক্তি ও ক্যালোরির চমকপ্রদ তুলনা:
চিয়া সিড শুধু পুষ্টিগুণেই ভরপুর নয়, এর ক্যালোরির পরিমাণও আশ্চর্যজনক। ধরুন, মাত্র ১০ গ্রাম চিয়া সিডে থাকে প্রায়৪৯ ক্যালোরি, যা একেবারে একটি ডিমের সমান শক্তি প্রদান করে। আবার যদি ১০০ গ্রাম চিয়া সিড খান, তাহলে পাবেন প্রায়৪৮৬ক্যালোরি, যা প্রায় ৬টি ডিমের সমপরিমাণ শক্তি দেয়। আর এক কেজি বা ১০০০ গ্রাম চিয়া সিডে রয়েছে প্রায ৪৮৬০ ক্যালোরি, যা অবিশ্বাস্যভাবে ৬২টি ডিমের সমপরিমাণ শক্তি সরবরাহ করে।
অর্থাৎ, ছোট্ট এই বীজের ভেতরে লুকিয়ে আছে অসাধারণ শক্তি আর পুষ্টি। তাই নিয়মিত চিয়া সিড খেলে সহজেই শরীরের প্রয়োজনীয় ক্যালোরি, প্রোটিন ও শক্তি পাওয়া সম্ভব—ডিমের চেয়েও ৩ গুণ বেশি প্রোটিন পাওয়ার দারুণ এক প্রাকৃতিক উৎস হলো চিয়া সিড।
চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম:
- এক গ্লাস পানিতে ২ চামচ চিয়া সিড, সঙ্গে সামান্য মধু ও লবণ মিশিয়ে বানিয়ে নিন দারুণ এক সরবত।
- ওটস, পুডিং, জুস কিংবা স্মুথির সাথে মিশিয়েও সহজে খাওয়া যায়।
সালাদ, টকদই বা রান্না করা সবজির ওপরে ছড়িয়ে খেলেও উপকার পাওয়া চিয়া সিডকে ২০-৩০ মিনিট স্বাভাবিক বা হালকা গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে বা ঘুমানোর আগে খাওয়া সবচেয়ে
ওজন কমাতে চিয়া সিড:
চিয়া সিড ওজন কমানোর জন্য একটি প্রাকৃতিক এবং কার্যকর সমাধান। এতে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয়, ফলে অতিরিক্ত ক্যালোরি দ্রুত খরচ হয় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর ভেতরে প্রচুর ফাইবার দীর্ঘ সময় পেট ভরা অনুভূতি দেয়, তাই বারবার ক্ষুধা পায় না। শুধু তাই নয়, চিয়া সিড স্ট্রেস কমাতেও সাহায্য ক, আর যখন শরীর ও মন চাপমুক্ত থাকে তখন স্বাভাবিকভাবেই ওজন নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়। এতে রয়েপ্রোটিন উপাদান, যা সরাসরি পেটের চর্বি কমাতে ভূমিকা রাখে।
চিয়া সিড খাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো রাতে দুধ বা পানিতে ভিজিয়ে রাখা এবং সকালে খালি পেটে খাওয়া। এভাবে খেলে এটি শরীরে সবচেয়ে কার্যকরভাবে কাজ করে। তবে চাইলে সালাদ, স্যুপ, ওটস কিংবা যেকোনো জুসের সাথেও সহজেই মিশিয়ে খাওয়া যায়। তাই স্বাস্থ্যকরভাবে ওজন কমাতে চিয়া সিডকে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
কেন আমাদের গ্রামের দোকান থেকে চিয়া সিড কিনবেন?
- আমরা দিচ্ছি একদম পরিষ্কার, ঝকঝকে চিয়া সিড।
- রাখা হয়েছে ফুড গ্রেড প্লাস্টিক জারে, যাতে দীর্ঘদিন ভালো থাকে এবং প্লাস্টিকের কোনো গন্ধ না লাগে।
- হাইজিন maintain করে পাকেজিং করা হয়।
- প্রতিটি জারেই রয়েপ্রিমিয়াম প্যাকে।
- সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি সুবিধা রয়েছে।
- পণ্য সবসময় বাবল পলিতে মোড়ানো থাকে, তাই নষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই।
- আমাদের কাছে পাবেন সব ধরনের প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর খাবার।
অর্ডার করতে পারেন ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেজ, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ কিংবা সরাসরি কলের মাধ্য।
জ ছে েথাকা ভালো।
়
় ে ি াকার ে মেছেরযায়।
যতমােররে থেএতাে